সি এন্ড এফ এজেন্ট এবং ফ্রেইট ফরওয়ার্ডার এই দুয়ের মধ্যে অনেকেই গুলিয়ে ফেলেন। সিএনএফ এজেন্টের কাজ হচ্ছে আপনি যখন প্রডাক্ট বাংলাদেশের যেকোনো পোর্টে নিয়ে আসবেন স্থলপথ এয়ারপোর্ট অথবা জাহাজে তখন তারা প্রডাক্ট কাস্টম ক্লিয়ারেন্স করে দেবে। অর্থাৎ আপনার প্রোডাক্টটা কাস্টমসে সাবমিট করে কাস্টম ক্লিয়ারেন্স করে প্রোডাক্ট আপনার হাতে দিয়ে দেবে । আপনার ট্যাক্স পরিশোধ করে দেবে। আপনার এই কাস্টম সংক্রান্ত সমস্ত ঝামেলা তারা ক্লিয়ার করে আপনার প্রোডাক্টটা কাস্টমস থেকে বের করে দেবে।
তাহলে ফ্রেইট ফরওয়ার্ডার এর কাজ কি? ফ্রেইট ফরওয়ার্ডারের কাজ হচ্ছে পণ্য পরিবহন করা । ধরুন আপনি বাংলাদেশ থেকে কোন একটা পণ্য বাইরে পাঠাতে চাচ্ছেন সে ক্ষেত্রে তারা আপনাকে পণ্য পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ করে দেবে বা পরিবহনের ব্যবস্থা করে দিবে। এজন্য সরকার থেকে তারা এক ধরনের লাইসেন্স নিয়ে থাকেন। যেই লাইসেন্সের এগিনেস্টে ফ্রেইট ফরওয়ার্ডার কাজগুলো করে থাকে এবং সরকারের কাছেও তাদের জবাবদিহিতা থাকে । প্রত্যেকটা প্রোডাক্ট রপ্তানির জন্য তাদের সরকারের কাছ থেকে পারমিশন নিতে হয় ইএক্সপি করতে হয় । এরপরে সেটা রপ্তানি করতে হয়।
রপ্তানির জন্য আবার কাস্টম ক্লিয়ারেন্স করা প্রয়োজন হয় । সেক্ষেত্রে খুব সামান্য পরিমান খরচ লাগে। সেটা আমদানির মতো ট্যাক্স ভ্যাট কোন কিছু দেওয়া লাগবে না জাস্ট কিছু সামান্য খরচগুলো সেটার মাধ্যমে ক্লিয়ারেন্স করে নেওয়া যায়। কিন্তু ফ্রেইট ফরওয়ার্ডারের নিজস্ব সিএনএফ থাকে তারাই সেটা ক্লিয়ারেন্স করে নেয় সেক্ষেত্রে তারা আলাদা করে আবার সিএনএফ এর কাছে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না।
তাহলে ফ্রেইট ফরওয়ার্ডার এর কাজ কি? ফ্রেইট ফরওয়ার্ডারের কাজ হচ্ছে পণ্য পরিবহন করা । ধরুন আপনি বাংলাদেশ থেকে কোন একটা পণ্য বাইরে পাঠাতে চাচ্ছেন সে ক্ষেত্রে তারা আপনাকে পণ্য পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ করে দেবে বা পরিবহনের ব্যবস্থা করে দিবে। এজন্য সরকার থেকে তারা এক ধরনের লাইসেন্স নিয়ে থাকেন। যেই লাইসেন্সের এগিনেস্টে ফ্রেইট ফরওয়ার্ডার কাজগুলো করে থাকে এবং সরকারের কাছেও তাদের জবাবদিহিতা থাকে । প্রত্যেকটা প্রোডাক্ট রপ্তানির জন্য তাদের সরকারের কাছ থেকে পারমিশন নিতে হয় ইএক্সপি করতে হয় । এরপরে সেটা রপ্তানি করতে হয়।
রপ্তানির জন্য আবার কাস্টম ক্লিয়ারেন্স করা প্রয়োজন হয় । সেক্ষেত্রে খুব সামান্য পরিমান খরচ লাগে। সেটা আমদানির মতো ট্যাক্স ভ্যাট কোন কিছু দেওয়া লাগবে না জাস্ট কিছু সামান্য খরচগুলো সেটার মাধ্যমে ক্লিয়ারেন্স করে নেওয়া যায়। কিন্তু ফ্রেইট ফরওয়ার্ডারের নিজস্ব সিএনএফ থাকে তারাই সেটা ক্লিয়ারেন্স করে নেয় সেক্ষেত্রে তারা আলাদা করে আবার সিএনএফ এর কাছে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না।