পণ্য আমদানি করার ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই সঠিক দেশ নির্বাচন করতে হবে । যেমন ধরুন আপনি ইলেকট্রনিক্স-সামগ্রী আমদানি করতে চান বা বাচ্চাদের খেলনা আমদানি করতে চান, অথবা অন্যান্য যে সমস্ত পণ্যগুলো রয়েছে যেগুলো আমরা নরমালি ব্যবহার করে থাকি যেমন প্লাস্টিক আইটেম এগুলো চায়না ভালো পরিমাণ উৎপাদন হয় এগুলো আপনি চায়না থেকে আমদানি করতে হবে।
আবার ধরুন আপনি যদি থ্রিপিস আমদানি করে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ইন্ডিয়া বা পাকিস্তান থেকে আমদানি করতে হবে কারণ এই সমস্ত দেশের গার্মেন্টস আইটেম গুলো আমাদের দেশে খুব ভালো বিক্রি হয়ে থাকে।
আবার আবার ধরুন আপনি খেজুর ইমপোর্ট করবেন সেক্ষেত্রে আপনাকে সৌদি আরব অথবা মিশর থেকে আমদানি করতে হবে। ধরুন আপনি গাড়ি ইমপোর্ট করবেন সে ক্ষেত্রে আপনি জাপান থেকে আমদানি করতে হবে বা জার্মানি থেকে আমদানি করতে হবে। আবার ধরুন আপনি যদি কম্বল আমদানি করেন সেক্ষেত্রে আপনাকে কোরিয়া থেকে আমদানি করতে হবে বা জায়নামাজ তুরস্কে ভালো উৎপাদন হয় সেগুলো সে দেশ থেকে আমদানি করতে হবে । আপনি যদি আমদানি করে থাকে না করে থাকেন সেক্ষেত্রে ইতালি থেকে আমদানি করতে হবে আপনি যদি মনে করেন সেটা মালয়েশিয়া থেকে আমদানি করতে হবে। এইভাবে আপনাকে আমদানির জন্য দেশ সিলেক্ট করতে হবে ।
কোন পণ্য কোন দেশ থেকে আমদানি করা খুব সহজ, সে দেশ থেকে আমদানী করতে হবে। যেমন ধরুন আপনি ইন্ডিয়ান কোন পণ্য চায়না থেকে আমদানি করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার ভাড়া বেশি লাগবে কারণ সেটা ইন্ডিয়া থেকে আমদানি করতে দূরত্ব কম হবে । সেটা চায়না থেকে আমদানি করার প্রয়োজন নেই । কারণ সবাই এসব পণ্য ইন্ডিয়া থেকে আমদানী ভাড়া অনেক কম হবে। আবার অনেক পচনশীল পণ্য আছে যেগুলি ইন্ডিয়া থেকে আমদানি করলে খরচ কম হয়। যেমন পিয়াজ ইন্ডিয়া থেকে আমদানি কর হয় এজন্যই।
কোন দেশ থেকে কি পণ্য আমদানি হয় বিষয়গুলো জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে কোন একজন ভালো আমদানিকারকের সাথে আগেই কথাবার্তা বলে নিতে হবে যে কোন দেশ থেকে কি পণ্য নিয়ে আসেন । কয়েকজন আমদানিকারকের সাথে কথা বলে আপনি ক্লিয়ার হয়ে যাবেন যে আসলে কোন দেশ থেকে কোন পণ্য আমদানি করা যায় । কারণ সব দেশের সব পণ্য কিন্তু উৎপাদনের অভিজ্ঞতা নেই যেমন হেভি মেশিনারি ।
যেসব মেশিনারি জার্মানি থেকে নিয়ে আসা হয় সেটা যদি চায়না থেকে আনেন তাহলে সেই উপযোগিতা আপনি পাবেন না । কারণ হচ্ছে জার্মানি মেশিন যে কোয়ালিটির প্রোডাক্ট উৎপাদন করতে পারে সেটা কিন্তু চায়না মেশিনে উৎপাদন করতে পারবে না । সুতরাং সেই মেশিনটা জার্মানি থেকে আমদানি করতে হবে । আবার ধরুন মেডিকেল ইকুইপমেন্ট সেগুলো জাপানের ভালো হয়। সেগুলো কিন্তু চায়না থেকে আনলে আপনার কোয়ালিটি ঠিক হবে না । সেগুলো অবশ্যই আপনাকে জাপান অথবা জার্মানি থেকে আমদানি করতে হবে।
আবার আবার ধরুন আপনি খেজুর ইমপোর্ট করবেন সেক্ষেত্রে আপনাকে সৌদি আরব অথবা মিশর থেকে আমদানি করতে হবে। ধরুন আপনি গাড়ি ইমপোর্ট করবেন সে ক্ষেত্রে আপনি জাপান থেকে আমদানি করতে হবে বা জার্মানি থেকে আমদানি করতে হবে। আবার ধরুন আপনি যদি কম্বল আমদানি করেন সেক্ষেত্রে আপনাকে কোরিয়া থেকে আমদানি করতে হবে বা জায়নামাজ তুরস্কে ভালো উৎপাদন হয় সেগুলো সে দেশ থেকে আমদানি করতে হবে । আপনি যদি আমদানি করে থাকে না করে থাকেন সেক্ষেত্রে ইতালি থেকে আমদানি করতে হবে আপনি যদি মনে করেন সেটা মালয়েশিয়া থেকে আমদানি করতে হবে। এইভাবে আপনাকে আমদানির জন্য দেশ সিলেক্ট করতে হবে ।
কোন পণ্য কোন দেশ থেকে আমদানি করা খুব সহজ, সে দেশ থেকে আমদানী করতে হবে। যেমন ধরুন আপনি ইন্ডিয়ান কোন পণ্য চায়না থেকে আমদানি করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার ভাড়া বেশি লাগবে কারণ সেটা ইন্ডিয়া থেকে আমদানি করতে দূরত্ব কম হবে । সেটা চায়না থেকে আমদানি করার প্রয়োজন নেই । কারণ সবাই এসব পণ্য ইন্ডিয়া থেকে আমদানী ভাড়া অনেক কম হবে। আবার অনেক পচনশীল পণ্য আছে যেগুলি ইন্ডিয়া থেকে আমদানি করলে খরচ কম হয়। যেমন পিয়াজ ইন্ডিয়া থেকে আমদানি কর হয় এজন্যই।
কোন দেশ থেকে কি পণ্য আমদানি হয় বিষয়গুলো জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে কোন একজন ভালো আমদানিকারকের সাথে আগেই কথাবার্তা বলে নিতে হবে যে কোন দেশ থেকে কি পণ্য নিয়ে আসেন । কয়েকজন আমদানিকারকের সাথে কথা বলে আপনি ক্লিয়ার হয়ে যাবেন যে আসলে কোন দেশ থেকে কোন পণ্য আমদানি করা যায় । কারণ সব দেশের সব পণ্য কিন্তু উৎপাদনের অভিজ্ঞতা নেই যেমন হেভি মেশিনারি ।
যেসব মেশিনারি জার্মানি থেকে নিয়ে আসা হয় সেটা যদি চায়না থেকে আনেন তাহলে সেই উপযোগিতা আপনি পাবেন না । কারণ হচ্ছে জার্মানি মেশিন যে কোয়ালিটির প্রোডাক্ট উৎপাদন করতে পারে সেটা কিন্তু চায়না মেশিনে উৎপাদন করতে পারবে না । সুতরাং সেই মেশিনটা জার্মানি থেকে আমদানি করতে হবে । আবার ধরুন মেডিকেল ইকুইপমেন্ট সেগুলো জাপানের ভালো হয়। সেগুলো কিন্তু চায়না থেকে আনলে আপনার কোয়ালিটি ঠিক হবে না । সেগুলো অবশ্যই আপনাকে জাপান অথবা জার্মানি থেকে আমদানি করতে হবে।