ঘরে বসে পণ্য সোসিং এর জন্য আপনাকে নির্ভর করতে হবে অনলাইন শপিং সাইট গুলির উপরে। আর অনলাইনে পাইকারি পণ্য ক্রয় করার জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বড় ওয়েবসাইটটির নাম হচ্ছে আলিবাবা ।
এই ওয়েবসাইট থেকে আপনারা পাইকারি পণ্য ক্রয় করতে পারবেন। এখানে বিভিন্ন দেশের সাপ্লায়ার আছেন যারা তাদের প্রোডাক্ট এর এডভার্টাইজিং দিয়ে থাকে আর তাদের প্রোডাক্ট গুলি লিস্টিং করে থাকে এবং সেখান থেকে আপনারা সাপ্লাই এর সাথে কথা বলে পণ্য ক্রয় করতে পারবেন । অধিকাংশ বায়ার আছেন যারা নতুন আমদানি ব্যবসা শুরু করেন তারা সবাই আলিবাবা থেকে প্রোডাক্ট আমদানি করে থাকেন।
আলিবাবাতে প্রত্যেকটা চায়না সাপ্লাইয়ারের একটা ওয়েবসাইট রয়েছে অথবা একটা পেইজ রয়েছে । যারা সেখানে তাদের প্রোডাক্ট সেল করে থাকেন। সুতরাং আপনি যদি বাংলাদেশে বসে চায়না থেকে পণ্য আমদানি করতে চান তাহলে আপনার সবচেয়ে উত্তম পথ হল alibaba.com থেকে পণ্য আমদানি করা । আলিবাবা থেকে পণ্য আমদানি করতে চাইলে আপনি প্রথমে একটা আলিবাবার অ্যাপস ডাউনলোড করে নিতে হবে। অ্যাপসটা প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নেবেন । এরপর এপ্সে গিয়ে আপনার প্রোডাক্ট সার্চ করবেন । প্রোডাক্ট সার্চ করার পরে আপনি প্রোডাক্টটি পেয়ে যাবেন এরপর সেখানে সাপ্লায়ারের সাথে আপনি কথা বলবেন ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে । এপ্সে তাদের নিজস্ব মেসেজিং সিস্টেম রয়েছে সেই মেসেজিং সিস্টেমের মাধ্যমে সাপ্লায়ার কে খুব সহজেই পাওয়া যায়।
আলিবাবার এপ্সে সব কিচুর দাম অনেক কম দেওয়া থাকে । কিন্তু একচুয়ালি তাদের দাম টা অনেক বেশি । মেসেজিং সিস্টেমে তাদের সাথে কথা বলে নেগোসিয়েশন করে তাদের দাম টা আপনি আগে নির্ধারণ করবেন । কত দামে তারা প্রোডাক্টগুলো সেল করবে । মিনিমাম কত কোয়ান্টিটি তারা সেল করবে। এর পরে আপনাকে তারা জিজ্ঞেস করবে যে কিভাবে আপনি প্রোডাক্ট বাংলাদেশে নিয়ে যাবেন। আপনি বিভিন্ন মাধ্যমে প্রোডাক্ট বাংলাদেশ নিয়ে আসতে পারেন ।
সেটা আপনার বাই সি, বা বাই এয়ারে নিয়ে আসতে পারেন । কত টাকা ভাড়া হবে সেগুলো নিয়ে আমাদের আগের টিওটোরিয়ালে আলোচনা করা হয়েছে । সেগুলো আপনারা দেখে নিবেন।
তবে চায়না থেকে আলিবাবার মাধ্যমে অনেকেই এখন ডোর টু ডোর সার্ভিস দিয়ে পণ্য নিয়ে আসেন । ডোর টু ডোর সার্ভিসটা হচ্ছে আপনারা প্রোডাক্টগুলো ক্রয় করে চায়নাতে যে ওয়ারহাউজ রয়েছে সেখান দিয়ে দিবেন এরপর সেখান থেকে প্রোডাক্ট গুলা তারা বাংলাদেশে কেজি হিসাব নিয়ে আসবে । আমাদের নিজস্ব ওয়ারহাউজ রয়েছে চায়নাতে । আপনারা চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করে আমাদের চায়না ওয়ারহাউজ ব্যবহার করে ডোর টু ডোর সার্ভিসটি নিতে পারেন।
আমাদের সাথে যোগাযোগের ঠিকানা দিয়ে দিচ্ছি। ই মেইলঃ md.shafiullah08@gmail.com ফেসবুক fb.com/eibbuybd । আপনারা চাইলে এলসির মাধ্যমে প্রোডাক্ট গুলা বাংলাদেশ নিয়ে আসতে পারেন । আপনাকে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আমদানি লাইসেন্স করতে হবে । আর যদি কুরিয়ারে নিয়ে আসেন সে ক্ষেত্রে এলসি করার প্রয়োজন হবেনা আর আমদানি লাইসেন্স করার দরকার নেই। সেটা আপনারা আপনাদের ব্যক্তি নামে নিয়ে আসতে পারেন।
আলিবাবাতে পণ্যের দাম পেমেন্টের অনেকগুলো সিস্টেম রয়েছে । যেমন আপনি সেখানে ডিরেক্ট ইন্টারন্যাশনাল ডুয়েল কারেন্সির কার্ডের মাধ্যমে পে করতে পারবেন।
ইন্টারন্যাশনাল যেসব কার্ড গুলো দিয়ে ফরেন কারেন্সি পেমেন্ট করা যায় সেগুলো দিয়ে আপনি পেমেন্ট করতে পারবেন অথবা আপনারা এলসির মাধ্যমে টাকা পয়সা লেনদেন করে পেমেন্ট করতে পারবেন। ব্যাংক এশিয়া, ইসলামি ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ডুয়েল কারেন্সির কার্ড ইস্যু করে থাকে।
এসব ব্যাংকে গিয়ে ইন্টারন্যাশনাল ডুয়েল কারেন্সির কার্ড ইস্যু করার কথা বল্লেই তারা করে দিবে। অবশ্যই আপনার একটা পাসপোর্ট থাকতে হবে।
ডোর টু ডোর সার্ভিসটা শুধুমাত্র চায়না এবং ইন্ডিয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ । যদিও এখন কেবলমাত্র চায়নার মধ্যে সীমাবদ্ধ অন্য কোন দেশে ডোর টু ডোর সার্ভিসটা হয় না । আলিবাবাতে চায়না ছাড়াও অন্যান্য অনেক দেশের প্রায় ১০০ টির উপরের দেশের সাপ্লায়ার রয়েছে । তাদের থেকে পণ্য আমদানি করতে হলে অবশ্যই আপনাকে এলসি করে আমদানি করতে হবে। সেটা জাহাজ অথবা কুরিয়ারের মাধ্যমে নিয়ে আসতে হবে। সুতরাং বুঝতে পারতেছেন ঠিক এই সিস্টেমে আপনি চাইলে কিন্তু ঘরে বসে আলিবাবার মাধ্যমে প্রোডাক্ট সোর্সিং করে বাংলাদেশের নিয়ে আসতে পারবেন।
আলিবাবাতে প্রত্যেকটা চায়না সাপ্লাইয়ারের একটা ওয়েবসাইট রয়েছে অথবা একটা পেইজ রয়েছে । যারা সেখানে তাদের প্রোডাক্ট সেল করে থাকেন। সুতরাং আপনি যদি বাংলাদেশে বসে চায়না থেকে পণ্য আমদানি করতে চান তাহলে আপনার সবচেয়ে উত্তম পথ হল alibaba.com থেকে পণ্য আমদানি করা । আলিবাবা থেকে পণ্য আমদানি করতে চাইলে আপনি প্রথমে একটা আলিবাবার অ্যাপস ডাউনলোড করে নিতে হবে। অ্যাপসটা প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নেবেন । এরপর এপ্সে গিয়ে আপনার প্রোডাক্ট সার্চ করবেন । প্রোডাক্ট সার্চ করার পরে আপনি প্রোডাক্টটি পেয়ে যাবেন এরপর সেখানে সাপ্লায়ারের সাথে আপনি কথা বলবেন ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে । এপ্সে তাদের নিজস্ব মেসেজিং সিস্টেম রয়েছে সেই মেসেজিং সিস্টেমের মাধ্যমে সাপ্লায়ার কে খুব সহজেই পাওয়া যায়।
আলিবাবার এপ্সে সব কিচুর দাম অনেক কম দেওয়া থাকে । কিন্তু একচুয়ালি তাদের দাম টা অনেক বেশি । মেসেজিং সিস্টেমে তাদের সাথে কথা বলে নেগোসিয়েশন করে তাদের দাম টা আপনি আগে নির্ধারণ করবেন । কত দামে তারা প্রোডাক্টগুলো সেল করবে । মিনিমাম কত কোয়ান্টিটি তারা সেল করবে। এর পরে আপনাকে তারা জিজ্ঞেস করবে যে কিভাবে আপনি প্রোডাক্ট বাংলাদেশে নিয়ে যাবেন। আপনি বিভিন্ন মাধ্যমে প্রোডাক্ট বাংলাদেশ নিয়ে আসতে পারেন ।
সেটা আপনার বাই সি, বা বাই এয়ারে নিয়ে আসতে পারেন । কত টাকা ভাড়া হবে সেগুলো নিয়ে আমাদের আগের টিওটোরিয়ালে আলোচনা করা হয়েছে । সেগুলো আপনারা দেখে নিবেন।
তবে চায়না থেকে আলিবাবার মাধ্যমে অনেকেই এখন ডোর টু ডোর সার্ভিস দিয়ে পণ্য নিয়ে আসেন । ডোর টু ডোর সার্ভিসটা হচ্ছে আপনারা প্রোডাক্টগুলো ক্রয় করে চায়নাতে যে ওয়ারহাউজ রয়েছে সেখান দিয়ে দিবেন এরপর সেখান থেকে প্রোডাক্ট গুলা তারা বাংলাদেশে কেজি হিসাব নিয়ে আসবে । আমাদের নিজস্ব ওয়ারহাউজ রয়েছে চায়নাতে । আপনারা চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করে আমাদের চায়না ওয়ারহাউজ ব্যবহার করে ডোর টু ডোর সার্ভিসটি নিতে পারেন।
আমাদের সাথে যোগাযোগের ঠিকানা দিয়ে দিচ্ছি। ই মেইলঃ md.shafiullah08@gmail.com ফেসবুক fb.com/eibbuybd । আপনারা চাইলে এলসির মাধ্যমে প্রোডাক্ট গুলা বাংলাদেশ নিয়ে আসতে পারেন । আপনাকে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আমদানি লাইসেন্স করতে হবে । আর যদি কুরিয়ারে নিয়ে আসেন সে ক্ষেত্রে এলসি করার প্রয়োজন হবেনা আর আমদানি লাইসেন্স করার দরকার নেই। সেটা আপনারা আপনাদের ব্যক্তি নামে নিয়ে আসতে পারেন।
আলিবাবাতে পণ্যের দাম পেমেন্টের অনেকগুলো সিস্টেম রয়েছে । যেমন আপনি সেখানে ডিরেক্ট ইন্টারন্যাশনাল ডুয়েল কারেন্সির কার্ডের মাধ্যমে পে করতে পারবেন।
ইন্টারন্যাশনাল যেসব কার্ড গুলো দিয়ে ফরেন কারেন্সি পেমেন্ট করা যায় সেগুলো দিয়ে আপনি পেমেন্ট করতে পারবেন অথবা আপনারা এলসির মাধ্যমে টাকা পয়সা লেনদেন করে পেমেন্ট করতে পারবেন। ব্যাংক এশিয়া, ইসলামি ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ডুয়েল কারেন্সির কার্ড ইস্যু করে থাকে।
এসব ব্যাংকে গিয়ে ইন্টারন্যাশনাল ডুয়েল কারেন্সির কার্ড ইস্যু করার কথা বল্লেই তারা করে দিবে। অবশ্যই আপনার একটা পাসপোর্ট থাকতে হবে।
ডোর টু ডোর সার্ভিসটা শুধুমাত্র চায়না এবং ইন্ডিয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ । যদিও এখন কেবলমাত্র চায়নার মধ্যে সীমাবদ্ধ অন্য কোন দেশে ডোর টু ডোর সার্ভিসটা হয় না । আলিবাবাতে চায়না ছাড়াও অন্যান্য অনেক দেশের প্রায় ১০০ টির উপরের দেশের সাপ্লায়ার রয়েছে । তাদের থেকে পণ্য আমদানি করতে হলে অবশ্যই আপনাকে এলসি করে আমদানি করতে হবে। সেটা জাহাজ অথবা কুরিয়ারের মাধ্যমে নিয়ে আসতে হবে। সুতরাং বুঝতে পারতেছেন ঠিক এই সিস্টেমে আপনি চাইলে কিন্তু ঘরে বসে আলিবাবার মাধ্যমে প্রোডাক্ট সোর্সিং করে বাংলাদেশের নিয়ে আসতে পারবেন।