কন্টেইনার ভাড়া
কন্টেইনার ভাড়া
আপনি যদি সি তে প্রোডাক্ট নিয়ে আসেন অর্থাৎ জাহাজে করে পণ্য নিয়ে আসেন সেক্ষেত্রে ২ ধরনের কন্টেইনারে আপনি পণ্য পরিবহন করবেন । একটা হচ্ছে ২০ ফিট কন্টেইনার আরেকটি হচ্ছে ৪০ ফিট কন্টেইনার ।

এসব কন্টেইনার ভাড়া বর্তমানে অনেক বেশি । বর্তমানে আপনাকে একটা ২০ ফিট কন্টেইনারের জন্য প্রায় ২৭০০ থেকে ২৮০০ ডলারের মত ভাড়া গুনতে হতে পারে যেটা রেগুলার ৯০০ ডলার থেকে ১০০০ ডলার । ৪০ ফিট কন্টেইনার প্রায় ৪০০০থেকে ৪৫০০ ডলারের মতো ভাড়া পড়তে পারে যেটা নরমালি ১৪০০ ডলার থেকে ১৫০০ ডলার ছিলো। এবার বিমান ভাড়া নিয়ে। বিমান ভাড়া সাধারনত দুই ধরনের হয়ে থাকে একটা কুরিয়ার আরেকটা হচ্ছে ডিরেক বিমানের ভাড়া । আপনি যদি দিরেক্ট বিমান ভাড়া বর্তমানে পরিশোধ করতে চান সেক্ষেত্রে ৪ থেকে ৫ ডলার প্রতি কেজি পরিশোধ করতে হবে। এটা রেগুলার ভাড়া না । রেগুলার বিমান ভাড়া দুই ডলারের মধ্যে পাবেন।

এছাড়া কুরিয়ারের ভাড়া বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে । কুরিয়ারের যেহেতু প্রোডাক্ট গুলো ছোট ছোট সেহেতু প্রডাক্ট পরিবহন করে সেক্ষেত্রে আপনার ভাড়াটা একটু বেশী আসবে । যদি আপনি ১ কেজি ওজনের একটি প্রোডাক্ট আমদানি করতে চান সে ক্ষেত্রে প্রায় চার হাজার টাকা ভাড়া পড়বে। ৫ থেকে ১০ কেজির মধ্যে প্রোডাক্ট আমদানি করতে চাইলে প্রায় হাজার টাকার মত ভাড়া পরিশোধ করতে হবে।

আর যদি আপনি বাই রোডে নিয়ে আসেন ইন্ডিয়া থেকে সে ক্ষেত্রে একটা ট্রাকের ভাড়া পনেরো থেকে বিশ হাজার টাকার মতো পড়বে । একটা ৫ টন ট্রাকের ভাড়া এটা এরপর বিভিন্ন দূরবর্তী হিসেবে কিন্তু ভাড়াটা বাড়বে । আবার যদি কান্ট্রি হিসেবে ধরন , ইউরোপ থেকে আমদানি করতে ভাড়া একটু বেশি হবে । যদি দুবাই থেকে নিয়ে আনা হয় তবে ভাড়া কম হবে। আবার চায়না থেকে নিয়ে আসেন ভাড়া কম হবে কারণ হচ্ছে এগুলো আমাদের কাছাকাছি দেশ। আবার যে সমস্ত দেশে বেশি প্রোডাক্ট রপ্তানি করা হয় সেসব দেশ থেকেও আমদানি খরচটা একটু কম হবে। কিন্তু যে সমস্ত দেশে আমাদের এক্সপোট কম হয় তাদের দেশ থেকেও আমদানি খরচ বেশী।

যেমন সৌদি আরব । সেখান থেকে কিন্তু আমদানি করতে খরচ বেশি পড়বে কারণ সেখানে আমাদের দেশ থেকে এভেলেবেল রপ্তানি কন্টেইনার যায় না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *