পোর্ট বিল, শিপিং বিল এবং সি আর হচ্ছে একই জিনিস । কিন্তু এই ৩ টা তিন অর্থে ব্যবহৃত হয় তিন জায়গাতে ব্যবহৃত হয় । শিপিং বিল পোর্ট বিল চট্টগ্রাম পোর্টে ব্যবহৃত হয় এবং সি আর হচ্ছে ঢাকা এয়ারপোর্টে ব্যবহৃত হয়। আপনি যখন চট্টগ্রাম পোর্ট দিয়ে একটা পণ্য নিয়ে আসবেন তখন এই পণ্যটা আপনার চিটাগাং পোর্টে রাখতে হবে । সেখানে আপনাকে পোর্ট বিল দিতে হবে । পোর্ট ভাড়া দিতে হবে কারণ আপনার এই পণ্যটা পোর্টে থাকবে সেজন্য পোর্টে কে ভাড়া দিতে হবে ।
প্রতি দিন আপনার ভাড়া উঠতে থাকবে এবং ভাড়া বাড়তে থাকবে। আর শিপিং বিলটা হচ্ছে আপনি যখন একটা পণ্য কোন একটা শিপিং লাইন এর মাধ্যমে নিয়ে আসবেন তাদের কে আপনার ভাড়া দিতে হবে কারণ হচ্ছে আপনি যদি দ্রুত ক্লিয়ারেন্স না করেন তাদের কন্টাইনার তারা এখানে আটকে রাখতে হবে এবং সে জন্য যে কন্টেইনার কোম্পানি রয়েছে তাদেরকে তারা পেমেন্ট করতে হয় । সেজন্য শিপিং কোম্পানি কে আপনাকে ভাড়া দিতে হবে। তবে শিপিং বিলটা আপনার সাথে সাথে দিতে হয় না ।
অনেক শিপিং লাইনস আছে যেগুলো ১৪ দিন ফ্রি টাইম দেবে । এই ১৪ দিনের মধ্যে যদি আপনি এটা ক্লিয়ার করে নিয়ে যেতে পারেন তাহলে শিপিং লাইনস কে আপনার কোন ভাড়া দিতে হবে না। আবার কিছু আছে দশ দিনের সুবিধা দেয় । যদি ১০ দিনের মধ্যে আপনি সেটা ক্লিয়ারেন্স করেন সেক্ষেত্রে আপনার কোন ধরনের বিল তাদের দিতে হবে না।
এবার সি আর নিয়ে আলোচনা করব । সি আর হচ্ছে ঢাকা এয়ারপোর্টের । এটাকে ক্যাশ রিসিপ্ট বলা হয়। আপনি যদি বিমানে পণ্য নিয়ে আসেন সেক্ষেত্রে সে পণ্যটা বিমানের ওয়ারহাউজে থাকবে । সেটার জন্য কিন্তু বিমানকে ভাড়া দিতে হবে। এই ভাড়াটা আপনার প্রতি ঘন্টা হিসেবে প্রতিদিন হিসাবে উঠতে থাকেন । আপনি যদি ছোট মাল কুরিয়ারে নিয়ে আসেন সেক্ষেত্রে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে ছড়ালে আপনার ২০০ টাকার মত একটা বিল দিতে হবে। কিন্তু যদি আপনি এক নম্বর গেটে পণ্য দিরেক্ট বিমানে নিয়ে আসেন , সেক্ষেত্রে আপনার ৩-৪ হাজার টাকা দিতে হবে ।
প্রতি দিন আপনার ভাড়া উঠতে থাকবে এবং ভাড়া বাড়তে থাকবে। আর শিপিং বিলটা হচ্ছে আপনি যখন একটা পণ্য কোন একটা শিপিং লাইন এর মাধ্যমে নিয়ে আসবেন তাদের কে আপনার ভাড়া দিতে হবে কারণ হচ্ছে আপনি যদি দ্রুত ক্লিয়ারেন্স না করেন তাদের কন্টাইনার তারা এখানে আটকে রাখতে হবে এবং সে জন্য যে কন্টেইনার কোম্পানি রয়েছে তাদেরকে তারা পেমেন্ট করতে হয় । সেজন্য শিপিং কোম্পানি কে আপনাকে ভাড়া দিতে হবে। তবে শিপিং বিলটা আপনার সাথে সাথে দিতে হয় না ।
অনেক শিপিং লাইনস আছে যেগুলো ১৪ দিন ফ্রি টাইম দেবে । এই ১৪ দিনের মধ্যে যদি আপনি এটা ক্লিয়ার করে নিয়ে যেতে পারেন তাহলে শিপিং লাইনস কে আপনার কোন ভাড়া দিতে হবে না। আবার কিছু আছে দশ দিনের সুবিধা দেয় । যদি ১০ দিনের মধ্যে আপনি সেটা ক্লিয়ারেন্স করেন সেক্ষেত্রে আপনার কোন ধরনের বিল তাদের দিতে হবে না।
এবার সি আর নিয়ে আলোচনা করব । সি আর হচ্ছে ঢাকা এয়ারপোর্টের । এটাকে ক্যাশ রিসিপ্ট বলা হয়। আপনি যদি বিমানে পণ্য নিয়ে আসেন সেক্ষেত্রে সে পণ্যটা বিমানের ওয়ারহাউজে থাকবে । সেটার জন্য কিন্তু বিমানকে ভাড়া দিতে হবে। এই ভাড়াটা আপনার প্রতি ঘন্টা হিসেবে প্রতিদিন হিসাবে উঠতে থাকেন । আপনি যদি ছোট মাল কুরিয়ারে নিয়ে আসেন সেক্ষেত্রে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে ছড়ালে আপনার ২০০ টাকার মত একটা বিল দিতে হবে। কিন্তু যদি আপনি এক নম্বর গেটে পণ্য দিরেক্ট বিমানে নিয়ে আসেন , সেক্ষেত্রে আপনার ৩-৪ হাজার টাকা দিতে হবে ।