কুরিয়ার সার্ভিস এবং বিমানে পণ্য আমদানিতে কি পার্থক্য রয়েছে এটা নিয়ে আলোচনা করবো। কুরিয়ার সার্ভিসে সাধারণত ছোট ছোট যে পণ্য গুলো রয়েছে সেগুলো আমদানি করা হয়।
বিমানে সাধারণত যে সমস্ত বড় প্রডাক্ট রয়েছে সেগুলো আমদানি করা হয়। যেমন ধরুন ৫০০ গ্রাম পণ্য যদি আপনি কোন দেশ থেকে নিয়ে আসতে চান ব্যক্তি নামে অর্থাৎ আপনার নিজের নামে সে ক্ষেত্রে আপনি কুরিয়ার সার্ভিস ব্যবহার করতে পারবেন।
তবে কুরিয়ার সার্ভিসের ভাড়া অনেক বেশি যেটা বিমানের ভাড়ার চেয়ে তিন চার গুণ বেশি থাকে। ধরুন আপনি কুরিয়ারে ১০০ গ্রামের একটা পণ্য বিদেশ থেকে নিয়ে আসতে চাচ্ছেন সেক্ষেত্রে আপনার চার হাজার টাকার মতো ভাড়া গুনতে হবে পারে। কিন্তু কুরিয়ার সার্ভিস খুব যত্নসহকারে প্রোডাক্টটা নিয়ে আসবে বিদেশ থাকে।
বিমানে কমপক্ষে ১০ কেজির নিচে প্রোডাক্ট আনতে পারবেন না ওরা হয়তো বুকিংও নেবে না । এখানে ২০ কেজি থেকে ১০০০ কেজি ১-৫ টন মাল নিয়ে আসে ।
বিমানের ভাড়া অনেক কম । তিন থেকে চার ডলার। যে কোন দেশ থেকে বিমানে আপনি নিয়ে আসলে ৩-৪ ডলার ভাড়া দিতে হবে। তবে বিমানের যেকোনো পণ্য আপনি আমদানি করতে হলে অবশ্যই এলসি বা টিটি করে পণ্য নিয়ে আসতে হবে। না হয় বিমান থেকে পণ্য ক্লিয়ারেন্স করতে পারবেন না । কুরিয়ার আপনি সাধারণত এল সি ছাড়াই পণ্য নিয়ে আসতে পারবেন।
তবে কুরিয়ার সার্ভিসের ভাড়া অনেক বেশি যেটা বিমানের ভাড়ার চেয়ে তিন চার গুণ বেশি থাকে। ধরুন আপনি কুরিয়ারে ১০০ গ্রামের একটা পণ্য বিদেশ থেকে নিয়ে আসতে চাচ্ছেন সেক্ষেত্রে আপনার চার হাজার টাকার মতো ভাড়া গুনতে হবে পারে। কিন্তু কুরিয়ার সার্ভিস খুব যত্নসহকারে প্রোডাক্টটা নিয়ে আসবে বিদেশ থাকে।
বিমানে কমপক্ষে ১০ কেজির নিচে প্রোডাক্ট আনতে পারবেন না ওরা হয়তো বুকিংও নেবে না । এখানে ২০ কেজি থেকে ১০০০ কেজি ১-৫ টন মাল নিয়ে আসে ।
বিমানের ভাড়া অনেক কম । তিন থেকে চার ডলার। যে কোন দেশ থেকে বিমানে আপনি নিয়ে আসলে ৩-৪ ডলার ভাড়া দিতে হবে। তবে বিমানের যেকোনো পণ্য আপনি আমদানি করতে হলে অবশ্যই এলসি বা টিটি করে পণ্য নিয়ে আসতে হবে। না হয় বিমান থেকে পণ্য ক্লিয়ারেন্স করতে পারবেন না । কুরিয়ার আপনি সাধারণত এল সি ছাড়াই পণ্য নিয়ে আসতে পারবেন।