কাস্টমস ফাইন কেন করা হয়?
কাস্টমসে ফাইন বা জরিমানা বিভিন্ন কারণে করা হয়ে থাকে। যেমন ঢাকা এয়ারপোর্টে আপনি যদি ব্যক্তি নামে পণ্য নিয়ে আসেন সে ক্ষেত্রে কুরিয়ারে ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা জরিমানা করা হবে।
কিন্তু আপনি যদি কোম্পানির নামে পণ্য নিয়ে আসেন সেক্ষেত্রে আপনাকে ৩৩ শতাংশ জরিমানা দিতে হবে। আবার যদি আপনি পণ্যে মিস ডিক্লারেশন করেন যেমন ধরুন আপনি একটা পণ্য ডিক্লারেশন দিলেন আর নিয়ে আসলেন একটা আরেকটা পণ্য সেক্ষেত্রে আপনার ডকুমেন্ট সি এন্ড এফ ডিক্লারেশনের পর যখন কাস্টম অ্যাসেসমেন্ট এ গিয়ে দেখবে যে আপনি ঘোষিত পণ্যটি আমদানি না করে আরেকটি পণ্য ইমপোর্ট করে নিয়ে আসছেন তখন জরিমানা করা হবে মিনিমাম ৩০০ শতাংশ। অর্থাৎ আপনার যদি ট্যাক্স আছে ১ লাখ টাকা তাহলে আপনার সেখানে ৩ লাখ টাকা ট্যাক্স প্রদান করতে হবে।
চট্টগ্রাম পোর্টে সেম ধরনের জরিমানা আপনারা প্রদান করতে হবে । কোনো পণ্য যদি আপনি মিস ডিক্লারেশন দিয়ে নিয়ে আসেন সেক্ষেত্রে আপনাকে ৩০০% পর্যন্ত জরিমানা গুনতে হবে। তবে অবশ্যই পণ্য এভাবে নিয়ে আসলে সিএন্ডএফ এর সাথে কথা বলে নিবেন। ডকুমেন্টটি কাস্টমে এন্ট্রি দেওয়ার আগেই নতুন ডকুমেন্ট তৈরি করে পরে কাস্টম এন্ট্রি দিতে হবে অথবা সিএন্ডএফ এর সাথে কথা বলে সেই পরামর্শ অনুযায়ী কাস্টমে পেপার এন্ট্রি করতে হবে।
কিন্তু আপনি যদি কোম্পানির নামে পণ্য নিয়ে আসেন সেক্ষেত্রে আপনাকে ৩৩ শতাংশ জরিমানা দিতে হবে। আবার যদি আপনি পণ্যে মিস ডিক্লারেশন করেন যেমন ধরুন আপনি একটা পণ্য ডিক্লারেশন দিলেন আর নিয়ে আসলেন একটা আরেকটা পণ্য সেক্ষেত্রে আপনার ডকুমেন্ট সি এন্ড এফ ডিক্লারেশনের পর যখন কাস্টম অ্যাসেসমেন্ট এ গিয়ে দেখবে যে আপনি ঘোষিত পণ্যটি আমদানি না করে আরেকটি পণ্য ইমপোর্ট করে নিয়ে আসছেন তখন জরিমানা করা হবে মিনিমাম ৩০০ শতাংশ। অর্থাৎ আপনার যদি ট্যাক্স আছে ১ লাখ টাকা তাহলে আপনার সেখানে ৩ লাখ টাকা ট্যাক্স প্রদান করতে হবে।
চট্টগ্রাম পোর্টে সেম ধরনের জরিমানা আপনারা প্রদান করতে হবে । কোনো পণ্য যদি আপনি মিস ডিক্লারেশন দিয়ে নিয়ে আসেন সেক্ষেত্রে আপনাকে ৩০০% পর্যন্ত জরিমানা গুনতে হবে। তবে অবশ্যই পণ্য এভাবে নিয়ে আসলে সিএন্ডএফ এর সাথে কথা বলে নিবেন। ডকুমেন্টটি কাস্টমে এন্ট্রি দেওয়ার আগেই নতুন ডকুমেন্ট তৈরি করে পরে কাস্টম এন্ট্রি দিতে হবে অথবা সিএন্ডএফ এর সাথে কথা বলে সেই পরামর্শ অনুযায়ী কাস্টমে পেপার এন্ট্রি করতে হবে।