অ্যাসেসমেন্ট নোটিস
অ্যাসেসমেন্ট নোটিস
অ্যাসেসমেন্ট নোটিস হলো আপনি যখন প্রোডাক্ট আমদানি করে সি এন্ড এফ কে দিয়ে কাস্টমসে সাবমিট করবেন কাস্টম ক্লিয়ারেন্স করতে তখন তারা প্রোডাক্টটা একদম ফাইনাল এসেসমেন্ট করে অর্থাৎ পণ্যটি এক্সামিন করবে এর পরে কাস্টম অফিসার দিয়ে সেটা অ্যাসেসমেন্ট করবে, এর পরে সেই পেপারটা কে পাস করাবে। পেপার পাস করানোর পরে তারা ট্যাক্স দেওয়ার জন্য একটা ফাইনাল পেপার বের করবে । সেটা কে কাস্টমসের ভাসায় অ্যাসেসমেন্ট নোটিশ বলা হয়।

অ্যাসেসমেন্ট নোটিশের ভিতর আমরা যেই ট্যাক্সটা সরকারকে প্রদান করি সেই ট্যাক্সের বিস্তারিত লেখা থাকে । কোন খাতে কত টাকা ট্যাক্স, ভ্যাট দেওয়া হয়েছে টা উল্লেখ থাকবে। আপনি যদি এলসি করে পণ্য নিয়ে আসেন সে ক্ষেত্রে এই অ্যাসেসমেন্ট নোটিশ টা আপনার ব্যাংকে জমা দিতে হবে । ব্যাংকে জমা দেওয়ার পরে ব্যাংক সেটা কে বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভারে এন্ট্রি করে দিবে।

অনেক সময় অ্যাসেসমেন্ট নোটিস কে নকল করা যেত। কিন্তু বর্তমানে অ্যাসেসমেন্ট নোটিশটা নকল করা যায় না । আপনারা যখনই ব্যাংকে অ্যাসেসমেন্ট নোটিস জমা দিবেন তখন ব্যাংক থেকে আপনি জেনে নিতে পারবেন যে আপনার সিএন্ডএফ আসলে আপনার পণ্যের বিপরীতে কত টাকা ট্যাক্স প্রদান করেছে । ব্যাংকের বর্ণনা যদি সি এন্ড এফের অ্যাসেসমেন্ট নোটিশের সাথে মিলে যায় সেক্ষেত্রে বুঝতে পারবেন সঠিক ডিউটিটা পরিশোধ করা হয়েছে এবং আপনাকে সঠিক অ্যাসেসমেন্ট নোটিশ পেপারটাই দিয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *